মানসিকভাবে সুস্থ থাকার জন্য ভাষা শিক্ষার বিকল্প নেই ।
ভাষার দক্ষতা স্মৃতি নাশ হয়ে যাত্তয়া থেকে রক্ষা করে।
অনেক বৈজ্ঞানিক গবেষণা এটা প্রমাণ করেছে।
শিক্ষানবীশ বয়স কোন ভূমিকা পালন করে না।
নিয়মিত মস্তিষ্ক প্রয়োগ কি জরুরি?
শব্দভান্ডার শেখা মেধা প্রসারিত করে।
এই প্রসারণ জ্ঞান সম্বন্ধীয় প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে।
সুতরাং, বহুভাষীরা আরো মনোযোগী হয়।
তারা যথাযথভাবে মনোযোগ দিতে পারেন।
যাহোক, বহুভাষীদের অনেক সুবিধা রয়েছে।
বহুভাষিকরা ভাল সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।
অর্থাৎ, তারা দ্রুত একটি সিদ্ধান্তে আসতে পারেন।
কারণ, তাদের মস্তিষ্ক পছন্দ করা শিখেছে।
মস্তিষ্ক সবসময় একটা জিনিসের দুটো অর্থ জেনে যায়।
প্রত্যেকটি অর্থই একটি সম্ভাব্য বিকল্প হিসেবে কাজ করে ।
তাই বলা যায়, বহুভাষীরা ক্রমাগত সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন ।
তাদের মস্তিস্কের অনেক গুলোর মধ্যে থেকে পছন্দ করার অভ্যাস থাকে ।
এবং এই প্রশিক্ষণ শুধু বাগ্মিতা বৃদ্ধি করেনা ।
মস্তিস্কের অনেক দিকও উপকৃত হয় ।
ভাষার দক্ষতা বলতে জ্ঞানের উপর উত্তম নিয়ন্ত্রণ বোঝানো হয় ।
অবশ্যই, স্মৃতিভ্রংশ হয়ে যাত্তয়া থেকে ভাষার দক্ষতা রক্ষা করতে পারেনা।
তারপরও বহুভাষীদের মধ্যে এই রোগের বিস্তার অপেক্ষাকৃত ধীর হয়।
এবং তাদের মস্তিষ্ক এই রোগের চাপ সহ্য করতে সক্ষম।
ভাষাবিদদের কাছে স্মৃতিভ্রংশ রোগের লক্ষণসমূহ দূর্বলতর মনে হয়।
বিভ্রান্তি ও ভুলে যাওয়া অনেক কম হয়।
তাই, বৃদ্ধ ও তরুণরা ভাষা শিক্ষার মাধ্যমে সমানভাবে উপকৃত হন।
এবং প্রত্যেকটি ভাষা শিক্ষার মাধ্যমে নতুন কিছু জানা সহজ হয়ে যায়।
সুতরাং, আমাদের সবার উচিত ঔষধ ছেড়ে শব্দভান্ডার বৃদ্ধি করা।