좀 ---시-어요?
좀 도_______
좀 도-주-겠-요-
----------
좀 도와주시겠어요? 0 jom --wa-usig--s-e-yo?j__ d_________________j-m d-w-j-s-g-s---o-o-----------------------jom dowajusigess-eoyo?
세 번째 신호등이 나올 ----가--.
세 번_ 신___ 나_ 때__ 가___
세 번- 신-등- 나- 때-지 가-요-
---------------------
세 번째 신호등이 나올 때까지 가세요. 0 se-be-----e ----od-ung---n-ol---ae--aji ga-eyo.s_ b_______ s___________ n___ t________ g______s- b-o-j-a- s-n-o-e-n--- n-o- t-a-k-a-i g-s-y-.-----------------------------------------------se beonjjae sinhodeung-i naol ttaekkaji gaseyo.
যখন আমরা আমাদের মধ্যে কথা বলি তখন আমরা ভাষা ব্যবহার করি।
প্রাণীদেরও ভাষা রয়েছে।
এবং তারা আমাদের মতই এটা ব্যবহার করে।
তথ্য বিনিময়ের জন্য জন্য তারা একে অন্যের সাথে কথা বলে।
বস্তুত,প্রত্যেক প্রজাতির প্রাণীর নির্দিষ্ট ভাষা রয়েছে।
এমনকি, উইপোকাও একে অন্যের সাথে যোগাযোগ করে।
যখন তারা বিপদে পড়ে, তখন মাটিতে শরীর দিয়ে আঘাত করে।
এভাবেই তারা একে অন্যকে সতর্ক করে দেয়।
অনেক প্রাণী শত্রুর আগমন বুঝতে পারলে শিস্ দেয়।
নাচের মাধ্যমে মৌমাছিরা একে অন্যের সাথে কথা বলে।
এভাবেই তারা অন্য মৌমাছিদের জানায় যে কোথায় খাবার আছে।
তিমিদের শব্দ ৫,০০০ কিলোমিটার পর্যন্ত শোনা যায়।
একে অন্যের সাথে তারা যোগাযোগ করে বিশেষ একপ্রকার সঙ্গীতের মাধ্যমে।
হাতিরা একে অন্যকে বিভিন্ন শব্দগত সংকেত দেয়।
কিন্তু মানুষ সেগুলো শুনতে পারেনা।
বেশীরভাগ প্রাণীদের ভাষা জটিল।
এগুলো বিভিন্ন সংকেতের সমন্বয়।
শব্দগত, রাসায়নিক ও দৃষ্টিগত সংকেত ব্যবহার করা হয়।
এগুলো ছাড়াও প্রাণীরা অনেক অঙ্গভঙ্গি করে থাকে।
এখন, মানুষ পোষা প্রাণীর ভাষা মোটামুটি বুঝতে শিখেছে।
কুকুররা যখন খুশি হয় তখন মানুষ বুঝতে পারে।
বিড়ালরা কখন একা থাকতে চায় এটাও বোঝা যায়।
কিন্তু কুকুর ও বিড়াল দুই প্রাণীরই ভাষা ভিন্ন।
এমনকি কিছু সংকেত সম্পূর্ণ বিপরীত অর্থ বোঝায়।
অনেক আগে থেকে বিশ্বাস করা হয় যে, বিড়াল ও কুকুরেরা একে অন্যকে পছন্দ করেনা।
তারা শুধুমাত্র একে অন্যকে ভুল বোঝে।
এই জন্যই তাদের মধ্যে সমস্যার সৃষ্টি হয়।
এমনকি ভুলবোঝাবুঝির জন্য প্রাণীদের মধ্যে মারামারিও হয়।