Կար-լի--է--- -ես---:
Կ______ է ս_ տ______
Կ-ր-լ-՞ է ս- տ-ս-ե-:
--------------------
Կարելի՞ է սա տեսնեմ: 0 K-r--i- e--- ----emK______ e s_ t_____K-r-l-՞ e s- t-s-e--------------------Kareli՞ e sa tesnem
Ս- ի---դո-ր---գ---ս:
Ս_ ի__ դ___ է գ_____
Ս- ի-ձ դ-ւ- է գ-լ-ս-
--------------------
Սա ինձ դուր է գալիս: 0 Sa--n-- dur-- ga-isS_ i___ d__ e g____S- i-d- d-r e g-l-s-------------------Sa indz dur e galis
Այ-տե--դր--ա---ն է:
Ա_____ դ________ է_
Ա-ն-ե- դ-ա-ա-կ-ն է-
-------------------
Այնտեղ դրամարկղն է: 0 Aynt-g--dr-mar-g---eA______ d_________ eA-n-e-h d-a-a-k-h- e--------------------Ayntegh dramarkghn e
বিশ্বে প্রায় ৭০০ কোটি লোক আছে।
সবারই ভাষা আছে।
কিন্তু সবার ভাষা এক না।
তাই অন্য জাতির সাথে কথা বলতে হলে অবশ্যই আমাদের সে ভাষা শিখতে হবে।
এটা অনেক কষ্টসাধ্য ব্যাপার।
কিন্তু একই রকম কয়েকটি ভাষা রয়েছে।
এই ভাষার মানুষেরা একে অন্যের ভাষা না শিখেও বুঝতে পারে।
এই বিষয়টিকে বলে পারস্পরিক বোধগম্যতা।
এটি দুই ধরণের হয়।
প্রথমটি মৌখিক পারস্পরিক বোধগম্যতা।
এখানে ভাষাভাষীরা একে অন্যের মুখের ভাষা বুঝতে পারে।
তারা একে অন্যের লেখা বুঝতে পারেনা।
কারণ দুই ভাষার লেখার অক্ষর আলাদা।
উদহারণস্বরূপ, হিন্দী ও উর্দু ভাষা।
লৈখিক পারস্পরিক বোধগম্যতা হল দ্বিতীয় ধরণ।
এখানে অন্য ভাষার লেখা শুধু বোঝা যায়।
কিন্তু মৌখিক ভাষা বোঝা যায় না।
উচ্চারণের ভিন্নতা একমাত্র কারণ।
উদহারণস্বরূপ, জার্মান ও ডাচ্ ভাষা।
দুই ভাষায় বেশী সম্পৃক্ততা থাকলে উভয় ধরণই বিদ্যমান থাকে।
অর্থ্যাৎ, এই দুই ভাষা মৌখিক ও লৈখিক দু’ভাবেই বোধগম্য।
যেমন, রাশান ও ইউক্রেনিয়ান এবং থাই ও লাওয়েতিয়ান।
কিন্তু পারস্পরিক বোধগম্যতায় কিছু অসমঞ্জস্য রয়েছে।
এটা তখনই ঘটে যখন বিভিন্ন ক্ষেত্রের বোধগম্যতা বিভিন্ন রকম হয়।
পর্তুগীজরা স্প্যানীশ ভাষা ভাল বোঝে কিন্তু স্প্যানীশরা পর্তুগীজভাষা ভাল বোঝে না।
অস্ট্রিয়রা জার্মান ভাষা যতটা ভাল বুঝতে পারে, জার্মানরা অস্ট্রিয় ভাষা ততটা পারে না।
এমন ক্ষেত্রে, বাঁধা হল উচ্চারণ ও উপভাষা।
যে ব্যক্তি ভাল যোগাযোগ করতে চায় তাকে অবশ্যই নতুন কিছু শিখতে হবে...