Η γι--ιά --ς --ναι--γ-ής.
Η γ_____ μ__ ε____ υ_____
Η γ-α-ι- μ-ς ε-ν-ι υ-ι-ς-
-------------------------
Η γιαγιά μας είναι υγιής. 0 Ē-gia--á--as---------iḗs.Ē g_____ m__ e____ y_____Ē g-a-i- m-s e-n-i y-i-s--------------------------Ē giagiá mas eínai ygiḗs.
বর্তমান সময়ে, সৃজনশীলতা একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য।
সবাই সৃজনশীল হতে চায়।
সৃজনশীল মানুষকে বুদ্ধিমান মনে করা হয়।
আমাদের ভাষারও সৃজনশীল হওয়া উচিৎ।
পূর্বে, মানুষ যতটা সম্ভব সঠিকভাবে কথা বলতে চেষ্টা করত।
এখণ একজন ব্যক্তির যতটা সম্ভব সৃজনশীলভাবে কথা বলা উচিত।
বিজ্ঞাপন ও নতুন মিডিয়া এটির উদাহরণ।
তারা দেখিয়েছেন যে, ভাষা নিয়ে একজন কিভাবে খেলতে পারে।
গত ৫০ বছর ধরে, সৃজনশীলতার গুরূত্ব ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।
ঘটনাটির সাথে সংশ্লিষ্ট গবেষণাও করা হয়েছে।
মনোবিজ্ঞানী, শিক্ষাবিদ এবং দার্শনিকরা সৃজনশীল প্রক্রিয়া নিয়ে পরীক্ষা করেন।
সৃজনশীলতাকে নতুন কিছু তৈরি করার ক্ষমতা হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়।
সুতরাং একজন সৃজনশীল বক্তা নতুন ভাষাগত গঠন তৈরি করেন।
তারা শব্দ বা ব্যাকরণগত গঠন হতে পারে।
সৃজনশীল ভাষা অধ্যয়ন করে, ভাষাবিদেরা ভাষা পরিবর্তন সনাক্ত করতে পারেন।
কিন্তু সবাই নতুন ভাষাগত উপাদান বোঝে না।
সৃজনশীল ভাষা বুঝতে, আপনার জ্ঞান প্রয়োজন।
কিভাবে ভাষা কাজ করে তা জানতে হবে।
বিশ্বের ভাষাভাষীদের সঙ্গে পরিচিত হতে হবে।
শুধুমাত্র তারপর তারা কি বলতে চান তা আপনি বুঝতে পারেন।
কিশোর অপভাষা এরকম একটি উদাহরণ।
বাচ্চারা এবং অল্পবয়সী ছেলেমেয়েরা সবসময় নতুন শব্দ উদ্ভাবন করে।
বড়রা প্রায়ই এই শব্দগুলো বুঝতে পারে না।
ফলে, কিশোর অপভাষা ব্যাখ্যার জন্য অভিধান প্রকাশিত হয়েছে।
কিন্তু সেগুলো সাধারণত মাত্র এক প্রজন্মের পর পুরানো হয়ে যায়।
তবে, সৃষ্টিশীল ভাষা শেখা যায়।
প্রশিক্ষকরা এটির উপর বিভিন্ন কোর্স অফার করেন।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম হলঃ আপনার আভ্যন্তরীণ কণ্ঠস্বর সক্রিয় করুন।