М-----а--п-йсц--- -іно.
М_ х____ п_____ ў к____
М- х-ч-м п-й-ц- ў к-н-.
-----------------------
Мы хочам пайсці ў кіно. 0 My-k--ch--------sі-- k---.M_ k______ p______ u k____M- k-o-h-m p-y-t-і u k-n-.--------------------------My khocham paystsі u kіno.
Я -а-у-с----ць----яр--зі-е.
Я х___ с______ у с_________
Я х-ч- с-д-е-ь у с-р-д-і-е-
---------------------------
Я хачу сядзець у сярэдзіне. 0 Ya-kh---- sy-d--ts- ----aredzіne.Y_ k_____ s________ u s__________Y- k-a-h- s-a-z-t-’ u s-a-e-z-n-.---------------------------------Ya khachu syadzets’ u syaredzіne.
সঙ্গীত একটি সার্বজনীন বিষয়।
পৃথিবীর প্রায় সবাই সঙ্গীতপ্রিয়।
সব গান সব সংস্কৃতিতে বোধগম্য।
একটি বৈজ্ঞানিক গবেষণা এটা প্রমাণ করেছে।
এই গবেষণায় পাশ্চাত্য সঙ্গীত একটি বিচ্ছিন্ন উপজাতিকে শোনানো হয়েছিল।
সেই আফ্রিকান উপজাতির আধুনিক পৃথিবীর সাথে কোন যোগাযোগ ছিলনা।
তারপরও তারা আনন্দের ও দুঃখের গান আলাদা করতে পেরেছিল।
কেন পেরেছিল তা এখন পর্যন্ত গবেষণা করা হয়নি।
কিন্তু একথা বলা যায় যে, সঙ্গীত ভাষা ও সীমানার ধার ধারেনা।
আমরা সবাই বুঝি যে এটাকে কিভাবে অনুবাদ করে নিতে হবে।
ভাষার কোন বিবর্তনীয় সুবিধা নেই।
আমরা যেটা বুঝতে পারি তা কোন না কোনভাবে আমাদের ভাষার সাথে জড়িত।
কেননা ভাষা ও সঙ্গীত একসাথে সম্পৃক্ত।
মস্তিষ্কে একসাথে এ দুটির কাজ প্রক্রিয়াকরণ হয়।
এদের কাজও একই।
নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসারে দুটোরই স্বর, সুর ও শব্দ রয়েছে।
এমনকি গর্ভে থাকা অবস্থায়ও বাচ্চারা গান বুঝতে পারে।
সেখানে তারা মায়ের ভাষার সুর শুনতে পায়।
তাই যখন তারা পৃথিবীতে আসে তখন তারা গান বুঝতে পারে।
তাই বলা যায়, সঙ্গীত ভাষাকে অনুকরণ করে।
আবেগ ভাষা ও সঙ্গীত উভয়ের মাধ্যমেই প্রকাশ করা যায়।
এভাবেই, ভাষাগত জ্ঞান দিয়ে আমরা সঙ্গীতের আবেগ বুঝি।
একইভাবে সঙ্গীতের মানুষ কোন ভাষা দ্রুত শিখতে পারে।
অনেক সঙ্গীতজ্ঞ সুর দিয়ে ভাষা শিখেন।
এই পদ্ধতিতে তারা ভালভাবে ভাষা শিখতে পারেন।
মজার বিষয় হল সারা পৃথিবীর ঘুমপাড়ানি গান প্রায় একইরকম।
গান কতটা আন্তর্জাতিক তা এই ব্যাপারটা দিয়ে বোঝা যায়।
এবং গানই সব ভাষার সবচেয়ে সুন্দর অংশ।