Д-не--- -ту--н-.
Д____ е с_______
Д-н-с е с-у-е-о-
----------------
Денес е студено. 0 D-e--es ye -----y-n-.D______ y_ s_________D-e-y-s y- s-o-d-e-o----------------------Dyenyes ye stoodyeno.
Д---с-- топл-.
Д____ е т_____
Д-н-с е т-п-о-
--------------
Денес е топло. 0 D-e--es-ye topl-.D______ y_ t_____D-e-y-s y- t-p-o------------------Dyenyes ye toplo.
বিদেশী ভাষায় যোগাযোগ করতে পারলে আমরা খুশি হই।
আমাদের শিক্ষা পদ্ধতি ও নিজেদের নিয়ে আমরা গর্ব বোধ করি।
অন্যদিকে, যদি আমরা সফল না হই তাহলে হতাশ হই বা ভেঙ্গে পড়ি।
এভাবেই বিভিন্ন ধরনের আবেগ-অনুভূতি শিক্ষার সাথে জড়িত।
নতুন কিছু পরিসংখ্যান চমকপ্রদ ফলাফল দিয়েেেছ।
পরিসংখ্যানগুলো দেখিয়েছে যে, শিক্ষার সময় আবেগ-অনুভূতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
কেননা, শিক্ষার সফলতা আমাদের আবেগ-অনুভূতির উপর নির্ভর করে।
আমাদের মস্তিষ্কের জন্য শিক্ষা গ্রহন একটি সমস্যার মত।
এবং তাই মস্তিষ্ক চেষ্টা করে এই সমস্যা সমাধানের।
এই প্রচেষ্টা সফল হবে কি হবেনা তা আমাদের আবেগ-অনুভূতির উপর নির্ভর করে।
যদি আমরা বিশ্বাস করি যে আমরা পারব এই সমস্যার সমাধান করতে তাহলে আমরা আত্মবিশ্বাসী।
আবেগময় স্থিরতা শিক্ষার জন্য খুবই উপকারী।
ইতিবাচক চিন্তা আমাদের বুদ্ধির বিকাশ ঘটায়।
পক্ষান্তরে, চাপের মাঝে থেকে শেখা ঠিকমত হয়না।
ভাল ফলাফলের পথে দ্বিধা অথবা দুঃচিন্তা বাঁধা স্বরূপ।
শঙ্কা থাকলে শেখার মান খারাপ হয়ে যায়।
যার ফলে আমাদের মস্তিষ্ক নতুন কিছু সংরক্ষণ করতে পারেনা।
তাই বলা যায় যে, শেখার সময় প্রেরণা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
তাই বলা যায়, আমাদের আবেগ-অনুভূতি শেখার উপর প্রভাব ফেলে।
কিন্তু শিক্ষণও অনেক সময় আবেগ-অনুভূতি নিয়ন্ত্রণ করে।
যে সমস্ত মস্তিষ্কের গঠন বাস্তব ঘটনাকে নিয়ন্ত্রণ করে তারা আবেগও নিয়ন্ত্রণ করে।
শিক্ষণ আপনাকে সুখী করতে পারে, তাই যারা শিখতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে তারা সবচেয়ে ভালভাবে শিখে।
অবশ্যই শিক্ষণ সবসময় আনন্দদায়ক হয়না, এটা ক্লান্তিকরও হতে পারে।
এই উদ্দেশ্যে আমাদের ছোট ছোট লক্ষ্য তৈরী করা উচিৎ।
এভাবে আমাদের মস্তিষ্কের উপর চাপ সৃষ্টি করা ঠিক না।
আমরা নিশ্চিৎ যে আমরা আমাদের লক্ষ্যে পৌঁঁছাতে পারব।
সফলতা হচ্ছে আমাদের পুরষ্কার যেটা আমাদের পুনরায় শিখতে উৎসাহিত করে ।
সুতরাং, আনন্দের সাথে, হাঁসতে হাঁসতে শিখুন।