আমাদের মস্তিষ্কের মধ্যে বক্তব্য প্রক্রিয়াকরণ হয়।
আমাদের মস্তিষ্কের সক্রিয় থাকে যখন আমরা শুনি ও পড়ি।
এটা পরিমাপ করা যায় বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করে।
কিন্তু আমাদের মস্তিষ্কের শুধুমাত্র ভাষাগত উদ্দীপনায় প্রতিক্রিয়া দেখায় না।
কথা বলার সময় আমাদের শরীরও প্রতিক্রিয়া দেখায়।
আমাদের শরীর কাজ করে যখন নির্দিষ্ট শব্দ শুনে ও পড়ে।
শারীরিক প্রতিক্রিয়া বর্ণনা করে কিছু শব্দ।
এক্ষেত্রে, হাঁসি শব্দটি একটি ভাল উদাহরণ।
আমরা যখন এই শব্দটি উচ্চারণ করি,আমাদের হাঁসি-পেশী নড়ে উঠে।
নেতিবাচক শব্দ একটি উল্লেখযোগ্য প্রভাব আছে।
এমন একটি উদাহরণ হল কষ্ট।
এই শব্দটি উচ্চারণ করতে গিয়ে আমরা একটি স্পষ্ট ব্যথার প্রতিক্রিয়া পায়।
এটা বলা যেতে পারে যে, আমরা যেটা পড়তে বা শুনতে পায় তার অনুকরণ করি।
কথা বলা যতটা প্রাণবন্ত হয়, আমরা ততটা প্রতিক্রিয়া দেখায়।
একটি সুনির্দিষ্ট বিবরণের একটি শক্তিশালী প্রতিক্রিয়া হয়।
একটি গবেষণার জন্য শরীরের কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণ করা হয়েছিল।
কিছু মানুষকে বিভিন্ন শব্দ দেখানো হয়।
সেখানে ইতিবাচক ও নেতিবাচক শব্দ ছিল।
মানুষগুলোর মুখের অভিব্যক্তি গবেষণার সময় পরিবর্তন হয়।
মুখ এবং কপালের গতিবিধি ভিন্ন ছিল।
এটা প্রমাণ করে যে আমাদের উপর কথা বলার একটি শক্তিশালী প্রভাব আছে।
শব্দ শুধুমাত্র যোগাযোগের মাধ্যম নয়।
আমাদের মস্তিষ্ক কথা বলাকে শরীরের ভাষায় রূপান্তর করে।
ঠিক কিভাবে এটা কাজ করে এখনো তা গবেষণা করা হয়নি।
এটা সম্ভব যে, এই গবেষণার ফল হবে সুদুরপ্রসারী।
গবেষকরা আলোচনা করছেন যে কিভাবে এইসব শিক্ষার্থীদের সেরা সেবা দেয়া যায়।
কারণ দূর্বল শিক্ষার্থীদের দীর্ঘ সেবা দেয়া যায়না।
এবং প্রক্রিয়ার কথা বলার অনেক পদ্ধতি রয়েছে…