Ме- коркп---ун.
М__ к__________
М-н к-р-п-й-у-.
---------------
Мен коркпоймун. 0 Men kork-o-m-n.M__ k__________M-n k-r-p-y-u-.---------------Men korkpoymun.
আমরা কি চিন্তা ও অনুভব করি তা ভাষা দিয়ে প্রকাশ করি।
সুতরাং, বোধগম্যতা ভাষার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
কিন্তু সবসময় মানুষ সবার কথা বুঝতে পারেনা।
এজন্য তারা সাংকেতিক ভাষা আবিস্কার করে।
হাজার বছর ধরে সাংকেতিক ভাষা মানুষকে মুগ্ধ করে আসছে।
যেমন, জুলিয়াস্ সিজারের সাংকেতিক ভাষা ছিল।
তিনি সাংকেতিক ভাষায় তার পুরো সাম্রাজ্যে খবর পাঠাতেন।
তার শত্রুরা সেই সাংকেতিক ভাষার খবর উৎঘাটন করতে পারত না।
সাংকেতিক ভাষা নিরাপদ যোগাযোগ ব্যবস্থা।
সাংকেতিক ভাষায় আমাদেরকে অন্যদের থেকে আলাদা করতে পারে।
এটা আমাদেরকে একটি স্বতন্ত্র দলে পরিনত করে।
সাংকেতিক ভাষা ব্যবহার করার অনেক কারণ রয়েছে।
প্রেমিক-প্রেমিকারা সব যুগেই সাংকেতিক ভাষায় চিঠি লেখে।
পেশাগত বিভিন্ন গ্রুপের সাংকেতিক ভাষা রয়েছে।
জাদুকর, চোর ও ব্যবসায়ীদের সাংকেতিক ভাষা রয়েছে।
কিন্তু সাংকেতিক ভাষা বেশী ব্যবহৃত হয় রাজনৈতিক কারণে।
প্রায় প্রত্যেক যুদ্ধে সাংকেতিক ভাষা ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
সামরিক বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার নিজস্ব সাংকেতিক ভাষা রয়েছে।
ক্রিপটোলজী হল সাংকেতিক অক্ষরে লেখা বিদ্যা।
আধুনিক সাংকেতিক ভাষা সাধারণত জটিল গাণিতিক সূত্রের হয়।
তাই এগুলোর পাঠোদ্ধার খুবই কঠিন।
সাংকেতিক ভাষা ছাড়া আমাদের জীবন অকল্পনীয় হত।
এনক্রিপ্ট করা তথ্য এখন সবক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।
ক্রেডিট কার্ড বা ইমেইল- সবকিছুই গুপ্ত শব্দে থাকে।
সাংকেতিক ভাষা শিশুদের কাছে খুবই জনপ্রিয়।
তারা সাংকেতিক ভাষায় বন্ধুদের কাছে খবর পাঠাতে চায়।
শিশুদের বিকাশেও সাংকেতিক ভাষা উপকারী।
সাংকেতিক ভাষা বাচ্চাদের সৃজনশীলতা বাড়ায় এবং ভাষার প্রতি অনুরাগ তৈরী করে।